সারাদিন সাগরপাড়ে

পলাশ মুখোপাধ্যায় ##

আশা ভোঁসলের কন্ঠে একটা গান আছে সাগর ডাকে আয়…, সেই গান শুনেছে কি ওরা? জানি না। তবে সাগরের ডাকে ঝাঁপিয়ে পড়েছে দুই নদী পাশাপাশি, কাছাকাছি। আমি দাঁড়িয়ে সাগর এবং সেই দুটি নদীর সঙ্গমস্থলে। হু হু হাওয়ায় গায়েই লাগছে না মে মাসের খাঁ খাঁ রোদ্দুর। বসে আছি মোহনার ধারে একটি পাড়ে রাখা নৌকার উপরে। একটু দূরেই এক চিলতে ম্যানগ্রোভের জঙ্গল, সবুজ ঘাসের গালিচা বিছানো নদীর ধার এবং বালুকা বেলার এক অপূর্ব মেলবন্ধন। একদিকে গঙ্গা, অপরদিকে রসুলপুর নদী, সামনে বঙ্গোপসাগর।

নিজ কসবা সৈকত

এবারের ভ্রমণে আমি একা নই। ছুটি থাকাতে গিন্নি ও কচিটাও বায়না ধরল সঙ্গে যাবই যাব। কি আর করা সকলে মিলে কোথায় যাওয়া যায় ভাবতে ভাবতেই মাথায় এল একটা নাম হিজলি। বেশ কয়েক মাস ধরেই যাব যাব করছি, কিন্তু যাওয়া আর হয়ে উঠছিল না। আমার ফেসবুকীয় ঘনিষ্ঠ ভাই পার্থ দে আমাকে এ ব্যাপারে সাহায্য করেছে নানা তথ্য দিয়ে। নদী সাগর একসঙ্গে আছে শুনে মায়ে পোঁয়েও বেজায় খুশি। বেরিয়েই পড়লাম সক্কাল সক্কাল। এবারে আমার যাতায়াত গাড়িতে, কলকাতা থেকে বেরিয়ে বোম্বে রোড ধরে সোজা কোলাঘাট। কোলাঘাটে অজস্র দোকানপাট। সেখানেই প্রাতরাশ সেরে আমরা ফের রওনা দিলাম যখন তখন পৌনে আটটা বাজে। কোলাঘাট থেকে বাঁ দিকে বেঁকে এবার আমাদের গন্তব্য সোজা নন্দকুমার। নন্দকুমার থেকে ডানদিকে ঘুরে দীঘার পথে আমাদের গাড়ি ছুটছে। হেঁড়িয়া এসে এবার আবার বাঁ দিকে বেঁকে গেলাম। সোজা এবার বিদ্যাপীঠ। বিদ্যাপীঠ মোড় থেকে ডান দিকে বেঁকে যাব বোগার দিকে। দু তিন কিলোমিটার এগোতেই পথের ধারে পড়ল নীল কুমারী মায়ের মন্দির। সেখানে দাঁড়ানো হল একটু। অত সকালে মন্দির তখনও খোলেনি। তাই আশপাশ ঘুরে একটা ছোট্ট ফটো সেশন সেরে ফের আমরা আমাদের গন্তব্যের দিকে। বোগা মোড় থেকে গাড়ি বেঁকে গেল বাঁ দিকে এবার সোজা হিজলি।

নীল কুমারী মায়ের মন্দির
হিজলির ম্যানগ্রোভ অরণ্য

হিজলি পৌঁছলাম যখন তখন প্রায় সাড়ে দশটা বাজে। আগেই খোঁজ নিয়েছিলাম থাকার জায়গা আছে কিনা। আমার প্রাক্তন সহকর্মী সাংবাদিক কয়েকটি ফোন নম্বর দিয়েছিল। সেগুলি নাকি হোম স্টের নম্বর। কথা বার্তা বলতেই বুঝলাম নামেই হোম স্টে, তেমন কোনও বন্দোবস্তই নেই। এটাচ বাথরুম বা গিজার হিটার এসি এসব এখানে কল্পনা করাও অন্যায়। তবে এখানকার লোকেরা ভাল, তারাই আমাকে হদিশ দিল এটাচ বাথরুমের একটি ঘর আছে, সেটাই নিতে পারেন। কথা হল বিধুভুষণ মাইতির সঙ্গে। তিনি জানালেন তার নির্মিয়মান ঘর সংলগ্ন বাথরুম আছে এসে দেখতে পারেন। পৌঁছে খোঁজ করে বিধুভূষণ বাবুর কাছে পৌঁছতেই তিনি যে ঘরটি দেখালেন সেটি দেখে আমাদের চক্ষু চড়কগাছ। বাড়িটির নির্মান কাজ চলছে, মেঝে হয়নি, দেওয়ালে প্লাস্টারও নেই, দরজা জানালা সবে বসেছে। কিন্তু তাদের গায়ে এখনও দু তিন ইঞ্চি করে ফাঁক। শুধু বাথরুমটাই ভাল, কমোড এবং টাইলস বসানো, জলের কলও আছে। আমার গিন্নী অবশ্য এতেই রাজি হয়ে গেল। কারন আর কোনও জায়গাতেই এটাচ বাথরুম নেই। ওই ঘরে খাট আছে কিন্তু বিছানা নেই একটি মাদুর পাতা। আমাদের সঙ্গে নেওয়া চাদরেই কাজ চালাতে হল। একটা ফ্যান ছিল সেটাই যা ভরসার।

ঝাউ বন

থাকার ব্যবস্থা তো হল, এবার ঘোরার পালা। ঘোরার ব্যাপারে আমরা সকলেই প্রায় এক রকমের। ঘরে বেশি থাকা হবে না, তাই ঘর নিয়ে সমস্যা নেই। আগে বাইরেটা দেখি। এখানে একটি বিখ্যাত মাজার আছে, তাই সারা বছরই কিছু মানুষজন আসেন। তবে আমাদের মত নির্ভেজাল বেড়াতে এদিকে বড় একটা কেউ আসেন না। আমাদের ঘরের থেকে বেরতেই ঝাউবন শুরু। ঝাউবনের ধার ঘেঁসে কয়েকটা দোকানপাট, সেগুলি পেরতেই বেলাভূমি। প্রথম দেখাতেই ভাল লেগে গেল। বিশাল বিস্তার, মোহনা হওয়া স্বত্ত্বেও নদী বা সাগরের সীমানা বোঝা অসম্ভব। একদিকে এক টুকরো ম্যানগ্রোভ অরণ্য। অন্যদিকে ঝাউবনের লম্বা মিছিল।

বালির মাঝে ইতিউতি জেগে ম্যানগ্রোভের সমাধি। চিত্রগ্রাহকদের জন্য অসাধারণ পরিবেশ। আমি তো পটাপট ছবি তুললাম মৃত এবং জীবিত ম্যানগ্রোভ সংসারের। শুনলাম ভরা জোয়ারে এই গাছগুলি জলে ডুবে যায়। তখন আরও সুন্দর লাগে দেখতে।

আমরা যখন এসেছি তখন ভাটার সময়, তাই সাগর অনেকটা দূরে। অগত্যা ম্যানগ্রোভের ছবি তুলতে তুলতে আমরা চলে এসেছি রসুলপুর নদীর মোহনার দিকে। সবুজ ঘাসে ছাওয়া নদীর ধার, ফুরফুরে হাওয়া, দারুণ লাগছিল। বেলা প্রায় একটা বাজে অথচ রোদ্দুরের সেই তেজ যেন গায়েই লাগছিল না। নদীর ধারে রাখা একটি নৌকা। কেউ কোত্থাও নেই। ব্যাস আমার সুপুত্র সেই সুযোগ ছেড়ে দেয়? নৌকার হাল নিয়ে ডাঙ্গাতেই তার মাঝিগিরি শুরু হয়ে গেল। আমি চুপ করে নৌকায় বসে মজা নিতে লাগলাম সেই ছেলেমানুষির।

এখানেও খানিক ছবি তোলার পর এবার মনে হল খিদে পেয়েছে। সেই কোন সকালে খেয়েছি। দোকানপাটগুলি যেখানে সেখানে প্রচুর হোটেল আছে। অধিকাংশই মুসলিম হোটেল, হিন্দু হোটেলও আছে কয়েকটি। সেগুলির কোনওটারই মান কিন্তু দারুণ কিছু নয়, তারই একটি বেছে খেয়ে নেওয়া হল দুপুরের খাবার। আমার ছেলে এখানেও একটি স্বভাবসিদ্ধ বোকামি করল, ঢুকেই বিরিয়ানির হাড়ি দেখে ঘোষণা করল সে বিরিয়ানি খাবে। তাকে বহু বোঝানো স্বত্বেও সে নিজের সিদ্ধান্তে অটল। আমরা ডাল ভাত মাছের ঝোলেই রইলাম। খাওয়ার সময় দেখলাম দু তিন গ্রাসের পরেই আর বিরিয়ানি মুখে উঠছে না। ততক্ষণে তার বোধোদয় হয়েছে কেন বাবা মা তাকে বিরিয়ানি খেতে বারণ করেছিল। যাই হোক এটা আপনাদের জন্যই একটা উদাহরণ হয়ে রইল, এখানে এলে বিরিয়ানি বা রোল চাউমিন জাতীয় খাবার না খাওয়াই ভাল।

খাবার খেয়ে এবার আমরা গেলাম ঝাউবনের পথে। লম্বা ঝাউবন। ছায়াঘেরা সেই ঝাউবনে হু হু হাওয়া এবং তার নিজস্ব আওয়াজ। বেশ লাগছিল। মধ্যাহ্ন ভোজনের পরে তাই ঘরে না গিয়ে আমরা বিশ্রামের জন্য হাওয়া এবং ছায়া ভরা ঝাউবনকেই বেছে নিলাম। কাগজ পেতে বসে থাকতে থাকতে কেমন ঘুম পেয়ে যাচ্ছিল। ছেলের বায়নায় উঠতে হল, ঝাউ বন ধরে খানিকটা এগোতেই একেবারে নির্জন, আর মানুষজনের দেখা নেই। লাল কাঁকড়ার দল, সমুদ্রের ধার জুড়ে। মাঝে মধ্যে ঝড়ে পড়া ঝাউগাছ রয়েছে বসে একটু জিরিয়ে নেওয়ার জন্য। সে এক দারুণ অনুভূতি। এদিকটা তো আরও সুন্দর। এক মৎস্যজীবীকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম এই এলাকার নাম নিজকসবা। তা এই নিজকসবা সৈকতে আমরা বসে আছি, বেশ অন্য এক অনুভূতি ঘিরে ধরছিল ক্রমশ। ছেলেটা দূরে লাল কাঁকড়াদের সঙ্গে দুষ্টুমিতে মগ্ন। আমরা দুজন অভ্যস্ত স্বামী স্ত্রী হওয়া স্বত্বেও কিন্তু বাজারের আলু পটলের দাম, ছেলের স্কুল – ক্যারাটে বা ওমুকের বিয়েতে কি দেওয়া হবে সূচক আলোচনা থেকে বহুদূরে। এটাই এই জায়গার ইউ এস পি বলে মনে হল আমার। 

নিজ কসবা সৈকত

হাঁটতে হাঁটতে কতটা দূরে চলে গিয়েছিলাম আমরা খেয়ালই করা হয়নি। বুঝলাম ফেরার সময়। বেলা একটু পড়ে এসেছে রোদও তাই অনেকটা কম। একটু একটু করে জল বাড়ছে খেয়াল করলাম। বিকেলে আবার হিজলি সৈকতের দিকে কিছুটা ভিড় বেড়েছে। এবার আমরা একটু মাজারের দিকে পা বাড়ালাম। এ এক অদ্ভুত মাজার যেখানে হিন্দু মুসলিম সম্প্রীতি মিলে মিশে একাকার। মসজিদ চত্বরেই দেখলাম লাল পাড় সাদা শাড়ি পরে শাখা সিঁদুর সজ্জিতা বেশ কয়েকজনকে ভক্তিভরে পুজো দিয়ে আসতে। আমাদের বাড়ির মালিক বিধুভুষণ বাবুর কাছেই শুনছিলাম আশপাশে মুসলিম পরিবার নেই বললেই চলে। হিন্দুরাই এই মসজিদ বা মাজার ঘিরে আছে। এমনকি মসজিদের পুজার জন্য ডালা বা প্রসাদের দোকানের মালিকও প্রায় সকলেই হিন্দু।

১৫১৪ সালে পর্তুগিজরা ওড়িশা উপকূল ধরে হিজলিতে প্রথম এসে বাণিজ্যকেন্দ্র গড়ে তুলেছিল। ইংরেজির ১৬২৮ সালে জাহাঙ্গিরের শাসনকালে রহমত খাঁ হিজলি দ্বীপে পাঠান রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। পাঠান বংশের তাজ খাঁ মসনদ হিজলিকে রাজধানী করেন। তাজ খাঁ ভাই সিকান্দারের হাতে শাসনের ভার দিয়ে নিজে ধর্মচর্চা নিয়ে থাকতেন। উপাধি পেয়েছিলেন “মসনদ-ই -আলা”। তিন গম্বুজের একটি মসজিদ নির্মান করেছিলেন এই ধার্মিক শাসক। পারিবারিক চক্রান্তে সিকান্দার নিহত হলে বিষন্ন তাজ খাঁ অমর্ষির পীর “হজরৎ মখদুম শেখ-উল-মোশায়েখ শাহ আবুল-হক-উদ্দিন চিশতি “-র কাছে দীক্ষা গ্রহণ করেন। স্বল্প কাল পরে মসজিদের সামনের “হুজরা”র ভিতর সমাধিমগ্ন হয়ে ইহলোক ত্যাগ করেন। ধর্মপ্রাণ, উদার ও অলৌকিক শক্তির অধিকারী ছিলেন বলে তিনি আজও হিন্দু মুসলমান নির্বিশেষে সবার পূজা পান। কালের নিয়মে হিজলির দাক্ষিনাংশ একসময় সমুদ্রগর্ভে বিলীন হয়ে গেলেও মসনদ–ই আলার সেই মসজিদ ও মাজার আজও খেজুরি থানার নিজকসবা গ্রামে প্রাচীন ঐতিহ্য আর স্থাপত্য আর সম্প্রীতির নির্দশন হিসেবে দাঁড়িয়ে। মসজিদের বাইরে গাছের নিচে একটি লৌহদন্ড আছে যেটিকে সিকান্দারের “আশাবাড়ি” বলে (আসলে এটি জাহাজের নোঙ্গরের অংশ) সেটির উচ্চতা প্রায় ৩ ফুট ও ওজন প্রায় ৪০ কেজি। প্রতি শুক্রবারে ভক্তদের ভীড় হয়। তাছাড়া প্রতি বছর চৈত্র মাসের প্রথম শনিবারে ঘটা করে “ঊরুস উৎসব” হয়। তখন লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হয়।

হিজলির মসজিদ বা মসনদ ই আলা

এবারে একটা জরুরী কাজ আছে। সন্ধে সাতটার পরে এখানে প্রায় সব হোটেলই বন্ধ হয়ে যায়। তাই রাতে খেতে গেলে আগে থেকে কাউকে বলে রাখতেই হবে। হিন্দু হোটেল প্রায় কোনওটাই খোলা থাকবে না,  আমরা তাই রহিমা হোটেলের মালিকিনকেও রাতে ডিমের ঝোল ভাতের অর্ডার দিয়ে রাখলাম। এখানে সন্ধের পর আর কিছুই করবার নেই, সমুদ্রের ধারে গিয়ে বসতে পারেন তবে সেখানে আলো নেই। তবে আমরাযেদিন গিয়েছিলাম সেদিন পূর্ণিমা থাকায় খুব সুবিধা হয়েছিল। রাতের দিকে যখন সাগর নদীর মোহনায় গিয় দাঁড়ালাম তখন রূপোলী আলোয় ভেসে যাচ্ছে চারিদিক। নিস্তব্ধ সেই প্রকৃতির মাঝে দূরে জাহাজের আলো, হালকা সাইরেনের আওয়াজ সব মিলিয়ে ভাল লাগা এবং ভালবাসা মিলেমিশে একাকার। আমার অতি চঞ্চল বকবকে ক্ষুদেটাও দেখলাম নিশ্চুপ একেবারে।

ভোরের হিজলি বা নিজকসবা সৈকতের সৌন্দর্য বর্ণনারোহিত। জোয়ার আসছে তাই কাছাকাছি জলের আভাষ, ওদিকে সূর্য উঠবে তাই চারপাশে আলোর আভাষ। সব মিলিয়ে যেন এক অপার্থিব মুহুর্ত। হালকা জলে পা ডুবিয়ে সূর্যোদয় দেখলাম আমরা। জলের মধ্যে মা ছেলের খুনসুটেমি চলল কিছুক্ষণ। আমি পাড়ে বসে মুগ্ধ চোখে খালি সকালের সৈকত দেখছি। গোটা সৈকতে আর কেউ নেই। হঠাৎই  আমাদের বিচ, আমাদের সূর্য, আমাদের নদী… চেঁচিয়ে বলে উঠল ছেলেটা। আমারও মনে হল তাইই, শুধু ছেলের মত চেঁচাতে পারলাম না।

এরপর আমাদের ফেরার পালা। রহিমার কাছ থেকে রুটি তরকারি খেয়ে রওনা দিলাম কলকাতার পথে। এখান থেকে যাওয়া যায় আরও কয়েকটা জায়গাতে, কাছেই খুব দূরে নয়। তবে আমাদের এবারে ফেরার তাড়া। সামনের বার সেই জায়গাগুলি নিয়ে আসব আপনাদের কাছে কথা দিচ্ছি।

কয়েকটা জরুরী তথ্যঃ কোলকাতা, হাওড়া এবং পাশকুড়া থেকে সরাসরি বোগা বা হিজলী শরিফের বাস আছে। বোগা বা শ্যামপুর এসে নামলে বাসস্টপ থেকেই টোটো বা ইঞ্জিন ভ্যানে হিজলী যাওয়া যাবে। থাকার জন্য কয়েকটা হোম স্টে আছে, আগেই বলেছি তাদের অবস্থা মোটেই ভাল নয়। বিধুভূষণ মাইতি – ৯০০২৯৬৬৫৯০, সাগরিকা পান্থনিবাস – ৯৬০৯৬১৩৩৭৭, গুরু গোবিন্দ নিবাস – ৮৭৬৮৮৯৩০০৩।

3 thoughts on “সারাদিন সাগরপাড়ে

  • June 13, 2019 at 6:02 am
    Permalink

    বাঃ খুব ভালো তথ্য পেলাম হিজলি সম্বন্ধে।লেখাটি অতি প্রাঞ্জল ও মনোহরণকারী।।যাবার ইচ্ছা রইলো।

    Reply
    • June 13, 2019 at 12:03 pm
      Permalink

      মাননীয় শ্যামল বাবু, ধন্যবাদ। আমারও মনে হয় গেলে আরও আনন্দ পাবেন। ভাল থাকবেন। – পলাশ মুখোপাধ্যায়

      Reply
  • July 11, 2019 at 8:36 am
    Permalink

    Excellent writings. Thanks to you to give such a valuable information on “HIJLI’ through this Web magazine.

    Reply

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eighteen − six =